Bilas Moulvibazar, Bilas

ঢাকা, শনিবার   ১৭ মে ২০২৫,   জ্যৈষ্ঠ ৩ ১৪৩২

ইমরান আল মামুন

প্রকাশিত: ১৮:৪৯, ২০ ফেব্রুয়ারি ২০২৪

এক নজরে চাঁদপুর জেলা

ইলিশের বাড়ি চাঁদপুর এর শব্দটি সবারই জানা রয়েছে। এক সময় বলা হত গেটওয়ে অফ ইস্টার্ন ইন্ডিয়া। আজকে আমরা এক নজরে চাঁদপুর জেলা সম্পর্কে জানব। খুঁটিনাটি সকল বিষয়গুলো কিভাবে ধরা হচ্ছে আজকের এই প্রতিবেদনে।

বাংলাদেশের অন্যতম একটি বিভা হচ্ছে চট্টগ্রাম। যার একটি প্রশাসনিক অঞ্চল হচ্ছে চাঁদপুর। সকল দিক বিবেচনা করে এই জেলাকে এ শ্রেণীভুক্ত করা হয়েছে। আজকে এখন আমরা কথা না বাড়িয়ে সরাসরি চলে যাব আলোচনা আর মূল প্রসঙ্গে।

চাঁদপুর জেলার ইতিহাস

প্রত্যেক জেলা নামকরণের পিছনের যেমন ইতিহাস থেকে যায়। ঠিক তেমনভাবে চাঁদপুর জেলার নামকরণের ক্ষেত্রে রয়েছে একটি ইতিহাস। বলা হয়ে থাকে বারো ভূঁইয়া আমলে চাঁদপুর অঞ্চলের বিক্রমপুরে থাকতো চাঁদ রায়। তার এই অঞ্চল তাদের নিজের দখলে ছিল এবং সেখানে একটি শাসন কেন্দ্র স্থাপন করেন। পরবর্তী সময়ে সেনগুপ্তের মতে চাঁদ রায়ের নাম অনুসারে এই অঞ্চলের নাম রাখা হয় চাঁদপুর। আবারো অনেকে বলে থাকে চাঁদ ফকির নামের এক ব্যক্তির নাম অনুসারে এই অঞ্চলের নামকরণ করা হয়।

১৮৭৮ সালের ত্রিপুরার কয়েকটি অঞ্চল নিয়ে রাজ্য তৈরি হয়। তার মধ্যে একটি ছিল চাঁদপুর জেলা। পরবর্তী সময় ১৯৮৪ সালের পুনরাই ফেব্রুয়ারি চাঁদপুর জেলা হিসেবে প্রতিষ্ঠায় লাভ করে। এই জেলাটি ঢাকা বিভাগ থেকে ৯৬ দূরে এবং চট্টগ্রাম থেকে প্রায় ২০৮ কিলোমিটার দূরে অবস্থান করছে। জেলাটির উত্তর দিকে এসে কুমিল্লা, মুন্সীগঞ্জ জেলা এবং মেঘনা নদী, দক্ষিণে রয়েছে নোয়াখালী ও লক্ষ্মীপুরের কিছু অংশ, গ্রুপে রয়েছে কুমিল্লা জেলা আর পশ্চিম দিকে রয়েছে মেঘনা নদী, মুন্সিগঞ্জ জেলা, বরিশাল ও শরীয়তপুর জেলার কিছু অংশ।

চাঁদপুর জেলার আয়তন এবং জনসংখ্যা

 এই জেলাটির আয়তন হচ্ছে ১৭০৪.৬০ বর্গ কিলোমিটার। ২০২২ সালের আদমশুমারি অনুযায়ী এখানে মোট জনসংখ্যা হচ্ছে ২৬ লক্ষ ৩৫ হাজার ৭৪৮ জন। প্রতি বর্গ কিলোমিটারে বসবাসরত মানুষের সংখ্যা হচ্ছে ১৬০২ জন। বাংলাদেশের ঘনবসতি অঞ্চলের মধ্যে অন্যতম একটি অঞ্চল হচ্ছে এটি।

এক নজরে চাঁদপুর জেলার প্রশাসনিক অঞ্চল সমূহ

এই প্রতিবেদনে এখন আপনাদের সামনে তুলে ধরা হবে এই জেলার সকল উপজেলা এবং তাদের অধীনস্থ ইউনিয়নসমূহ সম্পর্কে। চলুন তাহলে এখন আমরা দেখে নেই উপজেলা এবং ইউনিয়নের তালিকা।

কচুয়া

  • সাচার, 
  • পাথৈর, 
  • বিতারা, 
  • পালাখাল, 
  • গোহট দক্ষিণ 
  • আশরাফপুর
  • সহদেবপুর
  • পশ্চিম, 
  • কচুয়া উত্তর, 
  • কচুয়া দক্ষিণ, 
  • কাদলা, 
  • কড়ইয়া, 
  • গোহট উত্তর, 

চাঁদপুর সদর

  • বিষ্ণুপুর, 
  • শাহ মাহমুদপুর, 
  • রামপুর, 
  • মৈশাদী, 
  • আশিকাটি, 
  • কল্যাণপুর, 
  • তরপুরচণ্ডী,
  • চান্দ্রা, হানারচর
  • রাজরাজেশ্বর 
  • বাগাদী, 
  • বালিয়া, 
  • লক্ষ্মীপুর, 
  • ইব্রাহিমপুর, 

ফরিদগঞ্জ    

  • বালিথুবা পশ্চিম,  
  • সুবিদপুর পশ্চিম, 
  • গুপ্টি পূর্ব, 
  • গুপ্টি পশ্চিম, 
  • বালিথুবা পূর্ব, 
  • সুবিদপুর পূর্ব,
  • পাইকপাড়া উত্তর, 
  • পাইকপাড়া দক্ষিণ, 
  • চর দুঃখিয়া পূর্ব, 
  • চর দুঃখিয়া পশ্চিম, 
  • গোবিন্দপুর উত্তর, 
  • গোবিন্দপুর দক্ষিণ, 
  • রূপসা উত্তর
  • ফরিদগঞ্জ দক্ষিণ, 
  • রূপসা দক্ষিণ

মতলব উত্তর

  • ষাটনল, 
  • বাগানবাড়ী, 
  • কলাকান্দা, 
  • মোহনপুর, 
  • সাদুল্লাপুর, 
  • দুর্গাপুর, 
  • এখলাছপুর, 
  • জহিরাবাদ, 
  • ফতেপুর পূর্ব, 
  • ইসলামাবাদ, 
  • সুলতানাবাদ 
  • গজরা
  • ফতেপুর পশ্চিম, 
  • ফরাজিকান্দি, 

মতলব দক্ষিণ

  • নায়েরগাঁও উত্তর, 
  • উপাদী উত্তর 
  • উপাদী দক্ষিণ
  • নায়েরগাঁও দক্ষিণ, 
  • খাদেরগাঁও, 

শাহরাস্তি

  • টামটা উত্তর, 
  • টামটা দক্ষিণ, 
  • মেহের উত্তর, 
  • চিতোষী পূর্ব 
  • চিতোষী পশ্চিম
  • মেহের দক্ষিণ, 
  • রায়শ্রী উত্তর, 
  • সূচীপাড়া উত্তর, 
  • রায়শ্রী দক্ষিণ, 
  • সূচীপাড়া দক্ষিণ, 

হাইমচর

  • গাজীপুর, 
  • আলগী দুর্গাপুর উত্তর, 
  • নীলকমল, হাইমচর
  • চর ভৈরবী
  • আলগী দুর্গাপুর দক্ষিণ, 

হাজীগঞ্জ

  • রাজারগাঁও উত্তর, 
  • বাকিলা, 
  • গন্ধর্ব্যপুর দক্ষিণ, 
  • হাটিলা পশ্চিম 
  • দ্বাদশ গ্রাম
  • কালচোঁ উত্তর, 
  • কালচোঁ দক্ষিণ, 
  • হাজীগঞ্জ সদর, 
  • বড়কুল পূর্ব, 
  • বড়কুল পশ্চিম, 
  • হাটিলা পূর্ব, 
  • গন্ধর্ব্যপুর উত্তর, 

শিক্ষা ব্যবস্থাপনা

চাঁদপুর জেলায় রয়েছে অনেকগুলো শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। যেখানে চাঁদপুরবাসি পাশাপাশি দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে পড়াশোনা করার জন্য আসেন। এই জেলার মোট সাক্ষরতার হার হচ্ছে ৭৮.০৫ শতাংশ। নিচে থেকে দেখে নেই এই জেলার মধ্যে কোন ক্যাটাগরি কতটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান আছে সে বিষয়ে সম্পর্কে।

  • বিশ্ববিদ্যালয় : ১টি
  • মেডিকেল কলেজ : ১টি
  • সরকারি কলেজ : ৯টি
  • আইন(ল') কলেজ : ১টি
  • হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজ : ১টি
  • ইউনানী ও আয়ুর্বেদিক মেডিকেল কলেজ : ১টি
  • বেসরকারি কলেজ : ৩৪টি(২৭টি এম.পি. ভুক্ত)
  • স্কুল এন্ড কলেজ : ২৬টি
  • পলিটেকনিক ইন্সটিটিউট : ৪টি
  • মাধ্যমিক বিদ্যালয় : ২৪৯টি
  • প্রাথমিক বিদ্যালয় : ১১২০টি
  • মেরিন ইনস্টিটিউট : ১টি
  • মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউট : ১টি
  • টেকনিক্যাল স্কুল এন্ড কলেজ : ৪টি
  • মাদ্রাসা : ১২৫৭টি
  • শিক্ষক প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট : ১টি
  • নার্সিং ইনস্টিটিউট : ৪টি

হাসপাতাল সমূহ

এখন আমরা এক নজরে চাঁদপুর জেলার হাসপাতাল সম্পর্কে জানব। একটি জেলার মানুষ কতটা সুস্থ এবং রোগ মুক্ত থাকতে পারে সেটি নির্ভর করে ঐ জেলার চিকিৎসা সেবার উপর। এখানে দেওয়া হল এই জেলায় সকল হাসপাতালের তালিকা সম্পর্কে।

  • জেনারেল হাসপাতাল : ১টি 
  • উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স : ৮টি
  • আন্তর্জাতিক উদরাময় গবেষণা কেন্দ্র -আইসিডিডিআর, : ১টি 
  • মাতৃমঙ্গল কেন্দ্র : ৭টি
  • চক্ষু হাসপাতাল : ৪টি
  • বক্ষব্যাধী হাসপাতাল : ১টি
  • ডায়বেটিক হাসপাতাল : ১টি
  • বেসরকারি ডেন্টাল ক্লিনিক : ৭টি
  • ডায়গনস্টিক সেন্টার : ১০৭টি।
  • রেড ক্রিসেন্ট হাসপাতাল : ১টি
  • রেলওয়ে হাসপাতাল : ১টি
  • বেসরকারি হাসপাতাল : ৭৩টি

চাঁদপুর জেলার পর্যটন কেন্দ্রসমূহ

এই অঞ্চলে রয়েছে অনেক ছোট বড় দর্শনীয় স্থান যেখানে প্রতিবছর সারা দেশ থেকে মানুষজন ভ্রমণ করতে আসেন। বিশেষ করে চাঁদপুরের ইলিশ খেতে বিদেশ থেকেও লোক আসেন। এখানে বিখ্যাত কিছু দর্শনীয় স্থান সম্পর্কে তুলে ধরা হলো।

  • বঙ্গবন্ধু পর্যটন কেন্দ্র
  • মোহনপুর পর্যটন লিমিটেড
  • টরকী বকুল তলা
  • ষাটনল পর্যটন কেন্দ্র
  • মিনি কক্সবাজার, চাঁদপুর
  • হাজীগঞ্জ বড় মসজিদ (বাংলাদেশের ৬ষ্ঠ বৃহত্তম)
  • জমজম ক্যানেল
  • বঙ্গবন্ধু বিল
  • হযরত শাহরাস্তি (রহ.) এর মাজার
  • ধানুয়া মিনি হাওর (ধানুয়া-গাজীপুর ব্রিজ)
  • লোহাগড় মঠ
  • লোহাগড় জমিদার বাড়ি
  • রূপসা জমিদার বাড়ি
  • শোল্লা জমিদার বাড়ি
  • বলাখাল জমিদার বাড়ি
  • বড়কুল জমিদার বাড়ি
  • বোয়ালিয়া জমিদার বাড়ি
  • কড়ৈতলী জমিদার বাড়ি
  • লুধুয়া জমিদার বাড়ি
  • গজরা জমিদার বাড়ি
  • হামিদ মিয়া জমিদার বাড়ি
  • চৌধুরী বাড়ি
  • সাহাপুর রাজবাড়ি
  • অঙ্গীকার স্মৃতিসৌধ
  • রক্তধারা স্মৃতিসৌধ
  • ইলিশ চত্বর
  • শপথ চত্বর
  • শহীদ রাজু ভাস্কর্য
  • ওনুয়া স্মৃতি ভাস্কর্য
  • দীপ্ত বাংলা (মুক্তিযুদ্ধের স্মারক ভাস্কর্য)
  • বখতিয়ার খান মসজিদ
  • আলমগীরী মসজিদ
  • শাহাবুদ্দিন স্কুল এন্ড কলেজ
  • চাঁদপুর বন্দর
  • চাঁদপুর সরকারি কলেজ
  • তুলাতুলী মঠ
  • নাওড়া মঠ
  • মঠখোলার মঠ
  • যাত্রা মুনির মঠ
  • সত্যরাম মজুমদারের মঠ
  • পর্তুগীজ দুর্গ, সাহেবগঞ্জ
  • দুর্লভ জাতের নাগলিঙ্গম গাছ (জেলা প্রশাসক বাংলো)
  • ফাইভ স্টার পার্ক
  • জজ নগর (Judge Nagar) মিনি জো (পৌর পার্ক)।
  • বোটানিকাল গার্ডেন
  • মত্‍স্য জাদুঘর
  • শিশু পার্ক
  • গুরুর চর
  • সোলেমান শাহ-এর মাজার
  • কালীবাড়ী মন্দির
  • সাচার রথ
  • কাটাখালী লঞ্চ টার্মিনাল।
  • পশ্চিম লাড়ুয়া বড় ভূঁইয়া বাড়ী, রামপুর বাজার
  • মনসা মুড়া
  • মেঘনা নদীর তীর
  • রাগৈ মুঘল আমলের ৩ গম্বুজ মসজিদ
  • শাহ সুজা মসজিদ
  • রামচন্দ্রপুর বড় পাটওয়ারী বাড়ী 

বিখ্যাত ব্যক্তিবর্গের তালিকা

  • অধ্যাপক ড. রফিকুল ইসলাম - বাংলাদেশের বর্তমান জাতীয় অধ্যাপক, বাংলা একাডেমির ও নজরুল ইন্সটিউটের সভাপতি
  • ফ্রি মোশন ফিরোজ হাসান- সমাজসেবক ও কন্টেন্ট ক্রিয়েটর।
  • আবদুল আউয়াল –– ভাষা সৈনিক, ৬৯-এর গণঅভ্যুত্থানের অগ্রসেনানী
  • অধ্যাপক ড. ওয়াহিদউদ্দীন আহমেদ - তৃতীয় উপাচার্য, বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়
  • আজিজ আহমেদ –– সেনাপ্রধান, বাংলাদেশ সেনাবাহিনী।
  • আতিকুল ইসলাম –– সঙ্গীতশিল্পী।
  • আবদুর রব মিঞা –– ভাষা সৈনিক, বীর মুক্তিযোদ্ধা এবং রাজনীতিবিদ।
  • অরুন নন্দী –– সাঁতারু।
  • মোহাম্মদ মাসুদুর রহমান:সিনেট সদস্য নির্বাচিত, আমেরিকা।
  • এম এ মতিন (চাঁদপুরের রাজনীতিবিদ)
  • আ ন ম এহসানুল হক মিলন –– রাজনীতিবিদ।
  • আইউব আলী খান –– ভাষা সৈনিক, বীর মুক্তিযোদ্ধা এবং রাজনীতিবিদ।
  • আবদুল জব্বার পাটোয়ারী –– বীর বিক্রম খেতাব প্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা।
  • আবদুল হাকিম –– বীর প্রতীক খেতাব প্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা।
  • আবদুল হালিম –– বীর বিক্রম খেতাব প্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা।
  • ইসমাইল খান –– পাকবাহিনীর গুলিতে চাঁদপুর শহরের সর্বপ্রথম শহীদ মুক্তিযোদ্ধা
  • আব্দুল্লাহ সরকার –– রাজনীতিবিদ।
  • আমেনা বেগম –– রাজনীতিবিদ।
  • আমিন উল্লাহ শেখ –– বীর বিক্রম খেতাব প্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা।
  • আবু ওসমান চৌধুরী –– সেক্টর কমান্ডার, ৮নং সেক্টর, বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ।
  • আবু তাহের –– বীর প্রতীক খেতাব প্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা।
  • আবুল কাশেম ভূঁইয়া –– বীর বিক্রম খেতাব প্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা।
  • আবুল হোসেন –– বীর প্রতীক খেতাব প্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা।
  • আব্দুল করিম পাটওয়ারী –– ভাষা সৈনিক, বীর মুক্তিযোদ্ধা এবং রাজনীতিবিদ।
  • ইকবাল মাহমুদ –– চেয়ারম্যান, দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
  • আলমগীর হায়দার –– রাজনীতিবিদ।
  • আশেক আলী খান –– চাঁদপুর জেলার প্রথম মুসিলম গ্র্যাজুয়েট এবং শিক্ষাবিদ।
  • আহমদ জামান চৌধুরী –– চলচ্চিত্র সাংবাদিক, চলচ্চিত্রের কাহিনী, চিত্রনাট্য, সংলাপ এবং গীতিকার।
  • ইমদাদ হোসেন
  • ইসমাঈল হোসেন বেঙ্গল –– বীর মুক্তিযোদ্ধা ও মুক্তিবাহিনীর বেঙ্গল প্লাটুনের কমান্ডার এবং রাজনীতিবিদ।
  • এবি সিদ্দিক - সাংসদ এবং বৃহত্তর মতলব উপজেলা আওয়ামীলীগের সাবেক সভাপতি।
  • বাণী আশরাফ:রাজনীতিবিদ।
  • সুলেমান খান:সুচিকিৎসকও শহীদ বুদ্ধিজীবী।
  • রিয়াদুল হাসান:ফুটবল খেলোয়ার।
  • এ টি এম আবদুল মতিন –– রাজনীতিবিদ।
  • এম এ ওয়াদুদ –– ভাষা সৈনিক এবং মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক।
  • এম এ মাওলানা আবদুল মান্নান –– রাজনীতিবিদ।
  • এম বি মানিক –– চিত্র পরিচালক, বিএফডিসি।
  • এম শামসুল হক –– সাবেক মন্ত্রী।
  • এম রাশেদ চৌধুরী –– প্রাক্তন সেনা কর্মকর্তা এবং বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলার মৃত্যুদণ্ডাদেশ প্রাপ্ত আসামী।
  • এলাহী বক্স পাটোয়ারী –– বীর বিক্রম খেতাব প্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা।
  • এস ডি রুবেল –– সঙ্গীতশিল্পী।
  • ওয়ালিউল্লাহ পাটোয়ারী –– শিক্ষাবিদ।
  • ওয়ালী উল্লাহ নওজোয়ান –– ভাষা সৈনিক, বীর মুক্তিযোদ্ধা এবং রাজনীতিবিদ।
  • ওয়াসিম –– চলচ্চিত্র অভিনেতা।
  • কবির বকুল –– গীতিকার এবং সাংবাদিক।
  • খান বাহাদুর আবিদুর রেজা চৌধুরী –– রাজনীতিবিদ এবং সমাজকর্মী।
  • গৌতম বুদ্ধ দাশ –– চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি ও এনিম্যাল সাইন্সেস বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য।
  • গোলাম মোর্শেদ ফারকী –– প্রথম জাতীয় সংসদের সাংসদ এবং ভাষা সৈনিক ও মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক ।
  • নূরুল হক –– বীর প্রতীক খেতাব প্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা।
  • নূরেজ্জামান ভুঁইয়া –– রাজনীতিবিদ এবং ব্রিটিশ বিরোধী আন্দোলনের সৈনিক।
  • পুষ্পিতা পপি –– অভিনেত্রী।
  • প্রবীর মিত্র –– চলচ্চিত্র অভিনেতা।
  • জাফর মাঈনউদ্দিন –– রাজনীতিবিদ এবং বীর মুক্তিযোদ্ধা।
  • জালাল আলমগীর –– আন্তর্জাতিক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক এবং শিক্ষাবিদ।
  • ড. মোঃ শাহ্ কামাল –– সাবেক সিনিয়র সচিব।
  • ডাঃ নওয়াব আলী সরকার –– ঢাকা মেডিকেল কলেজের প্রথম অধ্যক্ষ
  • ঢালী আল মামুন –– চিত্রশিল্পী।
  • দিলদার –– অভিনেতা।
  • দীপু মনি –– রাজনীতিবিদ।
  • দেলোয়ার হোসেন –– বীর প্রতীক খেতাব প্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা।
  • নাজিম উদ্দিন মোস্তান –– একুশে পদক প্রাপ্ত সাংবাদিক।
  • নুরুন নাহার বকুল—জাতীয় পর্যায়ে শ্রেষ্ঠ (২০১৪) প্রাথমিক বিদ্যালয় শিক্ষিকা।
  • নূর আহমেদ গাজী –– বীর বিক্রম খেতাব প্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা।
  • নূরজাহান বেগম –– মাসিক বেগম পত্রিকার সম্পাদক।
  • নূরজাহান বেগম মুক্তা –– রাজনীতিবিদ।
  • নূরুল আমিন রুহুল –– রাজনীতিবিদ।
  • ফারুক আহমদ পাটোয়ারী –– বীর প্রতীক খেতাব প্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা।
  • বোরহানউদ্দিন খান জাহাঙ্গীর –– লেখক, চিত্র সমালোচক এবং শিক্ষাবিদ।
  • মনিরুল ইসলাম –– চিত্রশিল্পী।
  • মমিনউল্লাহ পাটোয়ারী –– বীর প্রতীক খেতাব প্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা।
  • মহিউদ্দীন খান আলমগীর –– রাজনীতিবিদ।
  • মাহমুদুল হাসান জয় –– ক্রিকেটার।
  • মিজানুর রহমান চৌধুরী –– প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী।
  • মুনতাসীর মামুন –– লেখক এবং শিক্ষাবিদ।
  • মুশতাক আহমদ –– ইসলামিক ফাউন্ডেশন বাংলাদেশের উপ-পরিচালক
  • মুহম্মদ শফিকুর রহমান –– সাংবাদিক এবং রাজনীতিবিদ।
  • মোহাম্মদ বজলুল গণি পাটোয়ারী –– বীর বিক্রম খেতাব প্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা।
  • মোহাম্মদ মহিবুল্লাহ –– বীর বিক্রম খেতাব প্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা।
  • মোঃ নুরুল হুদা –– বীর মুক্তিযোদ্ধা, সাবেক প্রতিমন্ত্রী এবং রাজনীতিবিদ।
  • মোঃ সাইদুজ্জামান ইভান –– সহকারী পরিচালক, প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়।
  • মুহাম্মদ আব্দুল জলিল –– ইসলামী রাজনীতিবিদ।
  • মুহাম্মদ আলমগীর ––কুয়েটের সাবেক ভাইস-চ্যান্সেলর।
  • মেহেদী হাসান রানা –-ক্রিকেটার।
  • মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া –– বীর বিক্রম খেতাব প্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা এবং প্রাক্তন মন্ত্রী।
  • মোহাম্মদ আনোয়ার হোসেন –– বীর উত্তম খেতাব প্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা।
  • মোহাম্মদ আবদুল মমিন –– বীর প্রতীক খেতাব প্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা।
  • মোহাম্মদ আবদুল হাকিম –– বীর প্রতীক খেতাব প্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা।
  • মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ - শিক্ষাবিদ ও রাজনীতিবিদ।
  • মোহাম্মদ আবেদ মিয়া –– প্রাক্তন ব্রিগেডিয়ার জেনারেল, বাংলাদেশ সেনাবাহিনী।
  • মোহাম্মদ জাবেদ পাটোয়ারী –– সাবেক আইজিপি, বাংলাদেশ পুলিশ।
  • মোহাম্মদ তবারক উল্লাহ –– বীর প্রতীক খেতাব প্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা।
  • মোহাম্মদ নাসিরউদ্দীন –– সাংবাদিক এবং মাসিক সওগাত পত্রিকার সম্পাদক।
  • মো. সবুর খান –– প্রতিষ্ঠাতা, ড্যাফোডিল ইউনিভার্সিটি।
  • রফিকুল ইসলাম –– সেক্টর কমান্ডার
  • রসু খাঁ –
  • রাশেদা বেগম হীরা –– রাজনীতিবিদ।
  • রাস্তি শাহ –– ইসলাম ধর্ম প্রচারক।
  • সালাহউদ্দিন আহমেদ –– বীর উত্তম খেতাব প্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা।
  • সিরাজুল ইসলাম –– মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক, বীর মুক্তিযোদ্ধা এবং প্রাক্তন সংসদ সদস্য।
  • সিরাজুল মওলা –– বীর উত্তম খেতাব প্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা।
  • হারুনুর রশীদ –– রাজনীতিবিদ।
  • রেজাউল করিম –– ফুটবলার ও বাংলাদেশ জাতীয় ফুটবল দলের সাবেক অধিনায়ক।
  • রৌশন আরা বেগম –– পুলিশের অতিরিক্ত আইজিপি
  • শাইখ সিরাজ –– গণ মাধ্যম ব্যক্তিত্ব, পরিচালক ও বার্তা প্রধান, চ্যানেল আই।
  • শান্তনু কায়সার –– সাহিত্যিক।
  • শামসুল হক –– বীর প্রতীক খেতাব প্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা।
  • শামছুল হক ভূঁইয়া –– রাজনীতিবিদ।
  • শামীম হোসেন পাটোয়ারী –- ক্রিকেটার।
  • শাহেদ আলী পাটোয়ারী –– আইনজীবী ও রাজনীতিবিদ।
  • সাদেক বাচ্চু –– অভিনেতা।
  • হাশেম খান –– চিত্রশিল্পী।
  • হুমায়ূন কবীর ঢালী –– শিশু সাহিত্যিক। সভাপতি, বাংলাদেশ শিসুসাহিত্যিক ফোরাম
  • রবিউল আউয়াল –- গীতিকবি ও লেখক, বাংলাদেশ মিউজিক ইন্ডাষ্ট্রিজ।

আপনারা এক নজরে চাঁদপুর জেলা সম্পর্কে জানলেন। এরকম আরো অন্যান্য জেলা সম্পর্কে জানতে হলে অবশ্যই আই নিউজে চোখ রাখবেন।

Green Tea
সারাবাংলা বিভাগের সর্বাধিক পঠিত
সর্বশেষ
জনপ্রিয়