Bilas Moulvibazar, Bilas

ঢাকা, বুধবার   ০২ জুলাই ২০২৫,   আষাঢ় ১৮ ১৪৩২

ইমরান আল মামুন

প্রকাশিত: ১৬:০১, ২৩ জানুয়ারি ২০২৪
আপডেট: ১৭:২২, ২৩ জানুয়ারি ২০২৪

সপ্তম শ্রেণী শরীফ শরিফা গল্প | বয়কট বিকাশ স্লোগান

সোশ্যাল মিডিয়াতে ঝড় উঠে গিয়েছে সপ্তম শ্রেণী শরীফ শরীফার গল্প নিয়ে। এমনকি প্রচুর আলোচনা হচ্ছে বয়কট বিকাশ এ বিষয়ে নিয়ে। দারুন এই সমালোচনা নিয়েই আজকের এই প্রতিবেদনটি তৈরি করা হচ্ছে।

গত তিনদিন ধরে ফেসবুকসহ বিভিন্ন ধরনের প্ল্যাটফর্ম গুলোতে একটাই কথা উঠেছে বয়কট বিকাশ এবং বয়কট ব্রাক নিয়ে। আর ইতিমধ্যে সারা বাংলার মানুষ জেনে গেছে কিন্তু যারা জানেন নি তাদের জন্য এই প্রতিবেদনটি গুরুত্বপূর্ণ। কারণ সমৃদ্ধি সময়ে ঘটনা  প্রায় আন্তর্জাতিক পর্যায়ে চলে গিয়েছে। হঠাৎ করে কেন ব্র্যাকের সকল পণ্য বর্জন করছে সাধারণ মানুষেরা আর কেনই বা বিশ্ববিদ্যালয় এত সমালোচনার শিকার হচ্ছে। এখন আমরা এই বিষয় সম্পর্কে জানি।

সপ্তম শ্রেণী শরীফ শরিফা গল্প

ঘটনাটি ঘটেছে মূলত সপ্তম শ্রেণীর একটি পাঠ্য প্রস্তুত গল্প থেকে। এখানে একটি যোগ্য গল্প হচ্ছে এটি ট্রান্সজেন্ডারকে কেন্দ্র করে দেখা হয়েছে। আর এই গল্পকে কেন্দ্র করে ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক আসিফ মাহতাব উৎসব এক অনুষ্ঠানে বলেন আপনারা এই বই কিনবেন তারপর প্রথম দুই পেজ ছিড়ে দিয়ে আবার তাদের এই বইটি বিক্রি করতে বলবেন। তিনি প্রতিবাদ জানানোর কথা বলেছিলেন। এ বিষয় নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়াতে ব্যাপক আলোচনা হয়েছে। তিনি প্রতিদিনের মতো ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয় ক্লাস নিয়ে বাসা ফিরেছেন এবং রাতের দিকে তাকে ফোন করে জানিয়ে দেয়া হয়েছে তাকে আর আসতে হবে না ক্লাস নেওয়ার জন্য। ঘটনাটি তিনি ফেসবুকে শেয়ার করেন এবং এরপর থেকেই মানুষ বিকাশ বয়কট করা শুরু করে এবং বয়কট বিকাশ নামের স্লোগান দিতে থাকেন।

বিভিন্ন স্কুল কলেজের শিক্ষার্থী সহ সারা বাংলাদেশের মানুষ এখন একটাই স্লোগান দিচ্ছে ব্র্যাকের সকল পণ্য বয়কট করার জন্য। ইতিমধ্যে অনেকের দোকানপাটে বিকাশ বন্ধ করে দিচ্ছে এবং অনেকে এর প্রতিবাদ জানাচ্ছে। তবে ব্র্যাকের অফিসিয়াল ভাবে কোন ধরনের তথ্য বা আপডেট পাওয়া যায়নি এ পর্যন্ত। তারা সপ্তম শ্রেণী শরিফ শরীফার গল্প প্রতিবাদ মূলক এরকম স্লোগান দিচ্ছে। 

Green Tea
সর্বশেষ
জনপ্রিয়