Bilas Moulvibazar, Bilas

ঢাকা, বৃহস্পতিবার   ১৭ জুলাই ২০২৫,   শ্রাবণ ২ ১৪৩২

আন্তর্জাতিক ডেস্ক

প্রকাশিত: ১১:০৭, ১১ মার্চ ২০২২

ইউক্রেনের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো গুড়িয়ে দিচ্ছে রাশিয়া

ইউক্রেন ও রাশিয়ার মধ্যকার সংঘাত শুরু হওয়ার পর দুই সপ্তাহের বেশি সময় অতিবাহিত হয়ে গেছে। এই সময়ের মধ্যে রুশ বাহিনীর হামলায় ইউক্রেনে ২৮০টিরও বেশি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও স্কুল ক্ষতিগ্রস্ত বা ধ্বংস হয়েছে।

আলজাজিরার খবরে বলা হয়েছে, ‘ইউক্রেনের শিক্ষামন্ত্রী সেরহি শকারলেট বলেছেন, ‘শত্রুরা নির্মমভাবে কিন্ডারগার্টেন, স্কুল, ভোকেশনাল স্কুল, কলেজ এবং বিশ্ববিদ্যালয় ধ্বংস করে দিয়েছে। সবচেয়ে নৃশংস এবং বেদনাদায়ক ক্ষতি হলো হানাদারদের হাতে শত শত প্রাণ ঝড়ে পড়েছে।’

এদিকে, ইউক্রেনের উপপ্রধানমন্ত্রী ইরিনা ভেরেশচুক দাবি করেছেন, ‘আংশিক যুদ্ধবিরতি চলমান থাকা সত্ত্বেও রুশ সেনারা সেটিকে সম্মান জানাতে ব্যর্থ। তাদের কারণে কোনো বেসামরিক নাগরিক মারিউপোল শহর থেকে নিরাপদ আশ্রয়ে যেতে পারছে না।’

দেশটির প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি বলেছেন, ‘কোনো ধরনের খাদ্য, পানি ও মেডিসিন শহরটিতে ঢুকানো যাচ্ছে না। কারণ, রুশ সেনারা মানবিক করিডোরে হামলা চালিয়েছে। যা সরাসরি সন্ত্রাসবাদ। বিশ্বকে এটা জানতেই হবে। আমাদের এটা স্বীকার করতেই হবে যে, আমরা একটি সন্ত্রাসী রাষ্ট্রের সঙ্গে মোকাবিলা করছি।’

ইউক্রেনে রুশ সামরিক অভিযান তৃতীয় সপ্তাহে গড়িয়েছে, কিন্তু এখনো বড় ধরনের কোনো সাফল্য পায়নি রাশিয়া। এ অবস্হায় রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন আরো বেপরোয়া হয়ে উঠতে পারেন। তার নির্দেশে ইউক্রেনে রাসায়নিক হামলা চালাতে পারে রুশ বাহিনী—এমনই আশঙ্কা করছে যুক্তরাষ্ট্রসহ কয়েকটি পশ্চিমা দেশ। এদিকে মারিউপোলের মাতৃত্বকালীন ও শিশু হাসপাতালে যে বোমা হামলা হয়েছে, তাকে যুদ্ধাপরাধ বলে দাবি করেছেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি।

 ইউক্রেনে বেসামরিক মানুষের প্রাণহানি বাড়তে থাকায় রুশ কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে যুদ্ধাপরাধের বিচার প্রক্রিয়া শুরুর দাবিও জোরালো হয়েছে। অন্যদিকে কোনো ধরনের অগ্রগতি ছাড়াই রাশিয়া ও ইউক্রেনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী পর্যায়ের বৈঠক তুরস্কে শেষ হয়েছে।

আইনিউজ/এসডি

আইনিউজ ভিডিও 

হবিগঞ্জের তেলিয়াপাড়ায় হানিফ সংকেতের ইত্যাদি

‘ইত্যাদি’ হয়েছে সোনারগাঁয়েও

কৃষক ও ফিঙে পাখির বন্ধুত্ব (ভিডিও)

Green Tea
সর্বশেষ