Bilas Moulvibazar, Bilas

ঢাকা, শুক্রবার   ০৯ মে ২০২৫,   বৈশাখ ২৬ ১৪৩২

আই নিউজ ডেস্ক

প্রকাশিত: ১০:৫০, ১০ ডিসেম্বর ২০২৩

বিশ্ব মানবাধিকার দিবস আজ

প্রতিবছর ১০ ডিসেম্বর পালন করা হয় বিশ্ব মানবাধিকার দিবস।

প্রতিবছর ১০ ডিসেম্বর পালন করা হয় বিশ্ব মানবাধিকার দিবস।

বিশ্ব মানবাধিকার দিবস আজ। এবছর সরকার দিবসটির প্রতিপাদ্য রেখেছে—‘সবার জন্য মর্যাদা, স্বাধীনতা ও ন্যায়বিচার’। আজ দেশের বিভিন্ন মানবাধিকার সংগঠন মানববন্ধন, আলোচনাসভাসহ নানা কর্মসূচির মাধ্যমে দিবসটি পালন করবে। 

১৯৪৮ সালের এই দিন জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে মানবাধিকারের সর্বজনীন ঘোষণাপত্র গৃহীত হয়। পরে ১৯৫০ সালের ১০ ডিসেম্বর দিনটিকে জাতিসংঘ বিশ্ব মানবাধিকার দিবস হিসেবে ঘোষণা করে।

আজ বিশ্ব মানবাধিকার দিবস উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রী তার বাণীতে বলেন, ‘পঁচাত্তরের পনেরো আগস্ট জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে হত্যা করার পর এদেশে মানবাধিকার বলে আর কিছু ছিল না। খুনিদের যাতে কেউ বিচার করতে না পারে, সেজন্য দায়মুক্তি অধ্যাদেশে প্রণয়ন করে আমাদের স্বজনদের হত্যার বিচার চাওয়ার অধিকার কেড়ে নেওয়া হয়েছিল। ১৯৯৬ সালে সরকার গঠনের পর সেই কালো আইন বাতিল করে দেশে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ নিয়েছিলাম। এরপর থেকে আমরা সবার মানবাধিকার লঙ্ঘনের বিচারের ব্যবস্থা করেছি।’

প্রধানমন্ত্রী বলেন, বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশেও জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের উদ্যোগে ‘বিশ্ব মানবাধিকার দিবস’ পালন করা হচ্ছে জেনে তিনি আনন্দিত। এ উপলক্ষে তিনি বাংলাদেশের জনগণের পক্ষে বিশ্বের শোষিত-নিপীড়িত মানুষের ন্যায়সংগত সংগ্রামের প্রতি সংহতি প্রকাশ করেন।
রাষ্ট্রপতি তার বাণীতে ফিলিস্তিনসহ বিশ্বের সব নির্যাতিত-নিপীড়িত মানুষের অধিকার রক্ষায় সোচ্চার হতে সবার প্রতি আহ্বান জানান। তিনি বলেন, মানুষের মৌলিক অধিকার ও চাহিদা নিশ্চিতের পাশাপাশি সবার নিরাপত্তা বিধান, স্বাধীনতা ও মর্যাদা সমুন্নত রাখাই মানবাধিকার।

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান আজীবন মানুষের অধিকার রক্ষার জন্য লড়াই-সংগ্রাম করেছেন। তিনি বাংলাদেশের সংবিধানে সুনিপুণভাবে মানবাধিকারের বিষয়গুলো সন্নিবেশিত করেছিলেন। এই সাংবিধানিক অধিকার তথা মানবাধিকার সুরক্ষা ও উন্নয়নের লক্ষ্য নিয়ে ২০০৯ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় একটি স্বাধীন ও নিরপেক্ষ প্রতিষ্ঠান জাতীয় মানবাধিকার কমিশন। বিশ্ব মানবাধিকার দিবস উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পৃথক বাণী দিয়েছেন।

১৯৭৫ সালে জাতির  পিতাকে হ*ত্যার পর এ দেশে কোনো মানবাধিকার  ছিলো না। মানুষের মর্যাদা ছিল না। দেশরত্ন প্রধানমন্ত্রী  শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামীলীগ এ দেশে মানুষের  মর্যাদা সমুন্নত করতে মানবাধিকার লঙ্ঘনের বিচারের সুযোগ করে দিয়েছে।

আই নিউজ/এইচএ 

Green Tea
সর্বশেষ
জনপ্রিয়