আই নিউজ ডেস্ক
সোমবার বিকেলে কুতুবদিয়ায় নোঙর করবে আলোচিত জাহাজ এমভি আব্দুল্লাহ

ফাইল ছবি
ভারত মহাসগরে সোমালিয়ার জলদস্যুদের হাতে জিম্মির শিকার হয়ে মুক্তি পাওয়া আলোচিত জাহাজ এমভি আবদুল্লাহ বাংলাদেশের কুতুবদিয়ায় সোমবার বিকেলে নোঙর করবে বলে জানা গেছে।
সঙ্গে ২৩ নাবিক নিয় বিকেল নাগাদ কুতুবদিয়া চ্যানেলে পৌঁছানোর কথা রয়েছে জাহাজটির। জিম্মি দশা থেকে মুক্তির ঠিক এক মাস পর পরিবারের কাছে ফিরবে তারা। স্বজনদের প্রতীক্ষার প্রহর শেষ হচ্ছে শিগগিরই।
শিপিং কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, এমভি আবদুল্লাহ যে গতিতে আসছে, তাতে সোমবার বিকেল বা সন্ধ্যায় কক্সবাজারের কুতুবদিয়া প্রবেশ করতে পারে। জাহাজের নাবিকরা সুস্থ আছেন। কুতুবদিয়ায় আসার পর নাবিক ও ক্রু সদস্যদের একটি নতুন ব্যাচ জাহাজটিতে পাঠানো হবে। জাহাজে বর্তমানে যে ২৩ জন ক্রু আছেন তাদের আগামীকাল মঙ্গলবার একটি লাইটার জাহাজে করে কেএসআরএম লাইটার জেটি সদরঘাটে আনা হবে। সেখানে তাদের বরণ করবেন স্বজনরা। সেখান থেকে তারা নিজ নিজ বাড়িতে যাবেন।
এমভি আব্দুল্লাহ সংযুক্ত আরব আমিরাত থেকে আমদানি করা ৫৬ হাজার টন চুনাপাথর নিয়ে এসেছে। কার্গোর কিছু অংশ কুতুবদিয়ায় খালাস করা হবে এবং বাকি পণ্য খালাসের জন্য জাহাজটি চট্টগ্রাম বন্দরের বহির্নোঙরে আসবে বলে জানা গেছে।
প্রসঙ্গত, গত ১২ মার্চ মোজাম্বিকের মাপুতো বন্দর থেকে কয়লা নিয়ে আমিরাতের আল হামরিয়া বন্দরে যাওয়ার পথে সোমালিয়া উপকূল থেকে ৬০০ নটিক্যাল মাইল দূরে জলদস্যুদের কবলে পড়ে এমভি আবদুল্লাহ অস্ত্রের মুখে জাহাজ ও এর ২৩ নাবিককে জিম্মি করা হয় বলে জানায় মালিকপক্ষ। বিপুল পরিমাণ মুক্তিপণ আদায়ের পর ১৪ এপ্রিল ভোরে জলদস্যুরা জাহাজটি ছেড়ে দেয়।
মুক্তির পর জাহাজটি ২২ এপ্রিল কয়লা খালাসের জন্য সংযুক্ত আরব আমিরাতের আল হামরিয়া বন্দরে পৌঁছেছিল। সেখান থেকে চুনাপাথরের আমদানির জন্য শনিবার মিনা সাকার বন্দরে যায়।
আই নিউজ/এইচএ
- কাল থেকে যেসব শাখায় পাওয়া যাবে নতুন টাকার নোট
- 'জাতীয় মুক্তি মঞ্চ' গঠনের ঘোষণা
- এক বছরেই শক্তি, ক্ষিপ্রতা জৌলুস হারিয়ে 'হীরা' এখন বৃদ্ধ মৃত্যুপথযাত্রী
- ওয়াহিদ সরদার: গাছ বাঁচাতে লড়ে যাওয়া এক সৈনিক
- ভারতবর্ষে মুসলিম শাসনের ইতিকথা (প্রথম পর্ব)
- এবার ভাইরাস বিরোধী মাস্ক বানিয়ে বিশ্বকে তাক লাগিয়ে দিলো বাংলাদেশ
- মায়েরখাবারের জন্য ভিক্ষা করছে শিশু
- ২৫ কেজি স্বর্ণ বিক্রি করল বাংলাদেশ ব্যাংক
- ঈদে মিলাদুন্নবী ২০২৩ কত তারিখ
- তালিকা হবে রাজাকারদের