লাইফস্টাইল ডেস্ক
নিয়মিত ঘি খাওয়ার উপকারিতা
আমরা অনেকেই ঘি খেতে পছন্দ করি। আবার অনেকে কোলেস্টেরল বাড়ার ভয়ে ঘি এড়িয়ে চলেন। তবে ভারতের পুষ্টিবিজ্ঞানী রুজুতা দিয়েকর বলছেন, ঘি খেলেই মোটেই ওজন বা কোলেস্টেরল বাড়ে না।
বরং ডায়াবেটিস, হাই ব্লাড প্রেসারের মতো সমস্যা কমে। তাই প্রতিদিনের ডায়েটে অর্থাৎ সকালে, দুপুরে, বিকেলে বা রাতে খাবার পাতে ঘি থাকলে এই দুই সমস্যা ছাড়া আরও নানা সমস্যার সমাধান হবে।
ঘি আমাদের যেভাবে সাহায্য করে-
১. দুপুরে ভাতের পাতে ঘি খেলে পেট ভরা থাকে অনেকক্ষণ। ফলে বিকেলে জাঙ্ক ফুড খাওয়ার ইচ্ছেটাও আস্তে আস্তে কমে যায়।
২. রাতে নিয়মিত ঘি খেলে ঘুম ভালো হয়।
৩. কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যাও কমে সাথে খাবার হজম হয় তাড়াতাড়ি।
৪. কোলেস্টেরল বা হাই ব্লাড প্রেসারের রোগীদের জন্য ঘি খুবই উপকারী। নিয়মিত ঘি খেলে লিপিড প্রোফাইল কমে। গুড কোলেস্টেরলের পরিমাণ বাড়ে।
৫. নিয়মিত ঘি খেলে শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে। বিশেষ করে ঋতু পরিবর্তনের সময় চট করে রোগ-জীবাণু আপনার শরীরে বাসা বাঁধতে পারে না।
৬. যাদের ঠাণ্ডার সমস্যা তাঁরা সারা বছরই কম-বেশি বন্ধ নাকের সমস্যায় ভোগেন। এক্ষেত্রে রোজ ঘুম থেকে ওঠার পর দু-তিন ফোঁটা ঘি গরম করে নকে দিয়ে টানলে এই সমস্যা থেকেও রেহাই মিলবে।
৭. ঘি তে আছে ফ্যাটি অ্যাসিড। যা আপনার এনার্জি এবং শরীরের নির্দিষ্ট তাপমাত্রা বজায় রাখে।
তাই প্রতিদিন প্রত্যেকের ৩-৬ চামচ ঘি খাওয়া উচিত। দেশি গরুর দুধ থেকে বানানো গাওয়া ঘি খাওয়া বেশি উপকারি। তাই বাড়িতেই তৈরি করে নিতে পারেন ঘি।
আইনিউজ/এসডিপি
- ড্রাইভিং লাইসেন্স করার নিয়ম ২০২২
- ছেলেদের ইসলামিক আনকমন নাম অর্থসহ শিশুর নাম
- মেয়েদের ইসলামিক নাম ২০২৩
- সুন্দর বাচ্চা পিক ডাউনলোড
- মাথা ন্যাড়া করার এই অপকারিতা জানেন কি?
- ডিম খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা
- কাউনের চালের পুষ্টিগুণ ও উপকারিতা
- ছেলেদের কষ্টের স্ট্যাটাস বাংলা
- শুভ সকাল রোমান্টিক মেসেজ | শুভ সকাল স্ট্যাটাস
- অনেকেই জানেন না, সিগারেটের বাংলা অর্থ কী?