Bilas Moulvibazar, Bilas

ঢাকা, শুক্রবার   ০৯ মে ২০২৫,   বৈশাখ ২৬ ১৪৩২

প্রকাশিত: ১১:৫৫, ৩ আগস্ট ২০১৯
আপডেট: ১১:৫৫, ৩ আগস্ট ২০১৯

এস কে সিনহা-ড. কামাল হোসেন সমার্থক

মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী মোজাম্মেল হক বলেন, ‘বিচার বিভাগে এত বড় দুর্নীতিবাজ কখনোই বাংলাদেশে আসেনি। দেশ ছাড়ার পর এস কে সিনহা বাংলাদেশের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক ছিন্ন করতে ভারত সরকারের কাছে আবেদন করেছিলেন দাবি করে মন্ত্রী বলেন, ‘এটা রাষ্ট্রদ্রোহিতার সামিল।‘
আইনিউজ ডেস্ক সাবেক প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহাকে বিচারের কাঠগড়ায় দাঁড় করাতে দ্রুত দেশে ফিরিয়ে আনা উচিৎ। আজ শনিবার (৩ আগস্ট) জাতীয় প্রেস ক্লাবে এক অনুষ্ঠানে এ কথা বলেন মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক।

একই অনুষ্ঠানে সাংবাদিক স্বদেশ রায় বলেন, ‘এস কে সিনহা ড. কামাল হোসেন সমার্থক। এই দুটি নামের প্রধান বিচারপতি হয়ে এস কে সিনহা যা করেছেন, সাবেক প্রধান বিচারপতি লতিফুর রহমান ২০০১ সালের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান উপদেষ্টা হয়ে তাই করেছিলেন।‘

এস কে সিনহার এসব কর্মকাণ্ডের দালিলিক প্রমাণ কানাডার সরকারের কাছে তুলে ধরে তাকে রাজনৈতিক আশ্রয় না দিতে সরকার ও সুশীল সমাজকে আবেদন করার আহ্বান জানান স্বদেশ রায়।

এ সময় মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী মোজাম্মেল হক বলেন, ‘বিচার বিভাগে এত বড় দুর্নীতিবাজ কখনোই বাংলাদেশে আসেনি। দেশ ছাড়ার পর এস কে সিনহা বাংলাদেশের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক ছিন্ন করতে ভারত সরকারের কাছে আবেদন করেছিলেন দাবি করে মন্ত্রী বলেন, ‘এটা রাষ্ট্রদ্রোহিতার সামিল।‘
সাবেক প্রধান বিচারপতি সিনহার বিরুদ্ধে এসব ছাড়াও আরো অনেক অপরাধের অভিযোগ রয়েছে দাবি করে মোজাম্মেল হক বলেন, ‘সে কেবল দুর্নীতিই করেনি, আইনও লঙ্ঘন করেছেন। অনতিবিলম্বে তাকে দেশে ফিরিয়ে এনে বিচারের কাঠগড়ায় দাঁড় করানো উচিৎ।
যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থান করা বিচারপতি সিনহা তারেক রহমান ও প্রিয়া সাহার সঙ্গে সংযোগ রক্ষা করে রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র অব্যাহত রেখেছেন বলেও দাবি করেন মন্ত্রী মোজাম্মেল। এস কে সিনহা সংবিধানের ষোড়শ সংশোধনী বাতিলের রায় দিয়ে সাংবিধানিক সঙ্কট সৃষ্টি করে গেছেন বলেও অভিযোগ করেন মুক্তিযুদ্ধ মন্ত্রী।
অনুষ্ঠানে সাংবাদিক স্বদেশ রায় বলেন, ‘এস কে সিনহা ড. কামাল হোসেন সমার্থক। এই দুটি নামের প্রধান বিচারপতি হয়ে এস কে সিনহা যা করেছেন, সাবেক প্রধান বিচারপতি লতিফুর রহমান ২০০১ সালের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান উপদেষ্টা হয়ে তাই করেছিলেন।‘
এস কে সিনহার এসব কর্মকাণ্ডের দালিলিক প্রমাণ কানাডার সরকারের কাছে তুলে ধরে তাকে রাজনৈতিক আশ্রয় না দিতে সরকার ও সুশীল সমাজকে আবেদন করার আহ্বান জানান সাংবাদিক স্বদেশ রায়।
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন সংগঠনটির সভাপতি কবীর চৌধুরী তন্ময়। অনুষ্ঠানে আরও আলোচনা করেন সংসদ সদস্য ও প্রেস ক্লাবের সাবেক সভাপতি শফিকুর রহমান ও উন্মুক্ত বিশ্ববিদদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক আরিফা রহমান রুমা।
এইচএ/ইএন
Green Tea
সর্বশেষ
জনপ্রিয়