Bilas Moulvibazar, Bilas

ঢাকা, শুক্রবার   ০২ মে ২০২৫,   বৈশাখ ১৯ ১৪৩২

সাগর জাহান

প্রকাশিত: ১৮:২২, ২১ জানুয়ারি ২০২৩

স্পাইডার মাঙ্কি : যে বানরের শরীর থেকে লেজ লম্বা

গাছের উপর বসে থাকা অবস্থায় একটি স্পাইডের মাঙ্কি। ছবি- সংগৃহীত

গাছের উপর বসে থাকা অবস্থায় একটি স্পাইডের মাঙ্কি। ছবি- সংগৃহীত

পৃথিবীতে এ পর্যন্ত প্রায় ১৮-১৯ প্রজাতির বানরের সন্ধান মিলেছে। এসব ভিন্ন ভিন্ন প্রজাতির বানরের মধ্যে রয়েছে ভিন্ন ভিন্ন বৈশিষ্ট। দেহের আকারগত, খাবার, আবাসনসহ নানা পার্থক্য রয়েছে পৃথিবীর বিভিন্ন অঞ্চলে থাকা বিভিন্ন প্রজাতির বানরদের মধ্যে। এদের মধ্যে অন্যতম একটি প্রজাতি হলো স্পাইডার মাঙ্কি বা মাকড়শা বানর। এর নাম থেকেই বুঝা যায় এটি ভিন্ন ধরনের আকর্ষণীয় কিছু হবে। 

আসলে বানরের এই প্রজাতি দেখতে অনেকটা মাকড়শার মত হয়। এদের শরীরের চেয়ে লেজ আকারে অনেক দীর্ঘ হয়ে থাকে। একটি স্পাইডার মাঙ্কির শরীর যদি ৫ ফিট হয় তবে ধরে নিতে পারেন শুধু তার লেজের দৈর্ঘ্যই ৩ ফুট! বাকি ২ ফুট হলো তার শরীরের বাকি অংশ। তবে এই বানরের আরো সাতটি প্রজাতি আছে।

দীর্ঘ লেজের এই বানরের লেজে রয়েছে অনেক শক্তি

মাকড়সা বানরের অস্তিত্ব কোথায়? মাকড়সা বানর সাধারণত দক্ষিণ আমেরিকার রেইন ফরেস্টে, আমাজন নদীর কাছাকাছি অঞ্চলে পাওয়া যায়।  আপনি এই বানরগুলিকে দক্ষিণ মেক্সিকো এবং ব্রাজিলের কিছু অঞ্চলেও খুঁজে পেতে পারেন।

এদের Spider monkey বলা হয় কেন?
মাকড়সা বানরদের লম্বা ও পাতলা অঙ্গপ্রত্যঙ্গের কারণে মাকড়সা বানর বলা হয়! যখন তারা তাদের লেজ থেকে উল্টো ঝুলে থাকে, তখন তাদের হাত এবং পা ঝুলে থাকে, যা তাদের মাকড়সার মতো দেখায়।

লাউয়াছড়া বনে দেখা মিলল বিরল উল্টোলেজি বানরের

মাকড়সা বানরের হাত অন্যান্য প্রজাতির বানর থেকে ভিন্ন, মাকড়সা বানরের মাত্র চারটি আঙুল থাকে এবং কোন বিরোধী অঙ্গুষ্ঠ নেই মানে মাকড়সা বানরদের থাম্ব নেই। 

যদি মাকড়সা বানরের উভয় হাতেই বুড়ো আঙুল থাকে, তাহলে ডাল থেকে দুলতে গিয়ে তাদের বুড়ো আঙুল ছিঁড়ে যাওয়ার এবং বানরের ব্যথা এবং এমনকি আঘাতের একটি ভাল সম্ভাবনা রয়েছে।

মাকড়সা বানরেরা ১৫ থেকে ২৫ জন মিলে একটি ঢিলেঢালা দল তৈরি করে, কিন্তু দলে ৩০থেকে ৪০ জন সদস্যও থাকতে পারে। এরা সাধারণত ৭০/৮০ ফুট গাছের মগডালে দলবদ্ধভাবে বসবাস করে।

আই নিউজ/এইচএ 

কমলগঞ্জে দুইটি বসতঘরসহ দোকান আগুনে পুড়ে ছাই 

প্রতীকী ছবি

প্রতীকী ছবি

মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জ উপজেলার শমশেরনগর ইউনিয়নের দৌলতপুর গ্রামে আগুন লেগে দুইটি বসতঘর ও একটি মুদি দোকান ভস্মীভূত হয়ে গেছে। এতে প্রায় তিন লক্ষাধিক টাকার ক্ষতি হয়েছে বলে জানিয়েছেন ক্ষতিগ্রস্থরা।

শুক্রবার (২০ জানুয়ারি) রাত সাড়ে ৮ ঘটিকায় বৈদ্যুতিক শর্টসার্কিট থেকে আগুনের সূত্রপাতে মো. মোশাররফ হোসেন এর বাড়িতে এ অগ্নিকান্ডের ঘটনা ঘটেছে বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে।

ঘটনার ব্যাপারে স্থানীয়রা জানান, বৈদ্যুতিক শর্টসার্কিট বা শুকনো খড় থেকে আগুনের সূত্রপাত হতে পারে। য়াগুন লাগার পর খুব দ্রুত আগুনে বসতঘর ও দোকান পুড়ে যায়। খবর পেয়ে কমলগঞ্জ ফায়ার সার্ভিস, বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর ফায়ার সার্ভিস ও স্থানীয়দের সহযোগীতায় প্রায় দেড় ঘণ্টা পর আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে। 

ক্ষতিগ্রস্ত মো. মোশাররফ হোসেন জানান, আগুন কিভাবে লেগেছে তা আমরা জানিনা। আমার ঘরের দুজন ভাড়াটিয়া রিনা বেগম এবং মিনা বেগমের দোকান ও আমার একটি ঘর আগুনে পুড়ে গেছে। আমাদের প্রায় ৩ লক্ষ টাকার ক্ষতি হয়েছে। 

উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সিফাত উদ্দিন বলেন, আগুন লাগার বিষয়টি শুনেছি। ক্ষতিগ্রস্তদের সহায়তা করার চেষ্টা করা হবে বলেও জানান তিনি। 

আই নিউজ/এইচএ 

আই নিউজ ইউটিউব চ্যানেলে ভিডিও দেখুন

জলময়ূর পাখির সাথে একদিনের দারুণ গল্প | A story with Water Peacock

Green Tea
সর্বশেষ
জনপ্রিয়