আন্তর্জাতিক ডেস্ক
বাবার ইচ্ছা পূরণে ঈদগাহের জন্য চার বিঘা জমি দিলেন দুই হিন্দু বোন
ফাইল ছবি
ব্রজনন্দন প্রসাদ রাস্তোগী নামের এক হিন্দু লোকের ইচ্ছা ছিল মুসলমানদের ঈদের নামাজ পরার জন্য জমি দান করবেন। কিন্তু সেই ইচ্ছা পূরণ করার আগেই না ফেরার দেশে পাড়ি জমান তিনি। অবশেষে সেই ইচ্ছা পূরণ করেছেন তার দুই কন্যা।
ঘটনাটি ভারতের উত্তরাখন্ড রাজ্যে। খবর প্রকাশ করেছে এনডিটিভি।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, উত্তরাখন্ডের উধম সিং নগর জেলার ছোট শহর কাশিপুর। সেখানকার বাসিন্দা ছিলেন ব্রজনন্দন প্রসাদ রাস্তোগী। প্রায় ২০ বছর আগে ২০০৩ সালে তিনি মারা যান। মৃত্যুর আগে তার ইচ্ছা ছিল ঈদগাহের জন্য চার বিঘা জমি দান করা। সেই ইচ্ছার কথা আত্মীয়দের কাছে বলে গিয়েছিলেন এই ব্যক্তি।
তখন তার দুই কন্যা সারোজ এবং আনিতা ছোট ছিলেন। তারা বর্তমানে দিল্লি এবং মিরাটে বসবাস করেন। সম্প্রতি আত্মীয়দের কাছ থেকে তাদের বাবার সেই ইচ্ছার কথা জানতে পারেন দুই বোন। এর পরই কাশিপুরে বসবাসরত ভাই রাকেশ রাস্তোগীর সঙ্গে যোগাযোগ করেন তারা। অবশেষে মৃত বাবার ইচ্ছা অনুযায়ী ঈদগাহের জন্য চার বিঘা জমি দান করেছেন তারা। এর মূল্য দেড় কোটি ভারতীয় রুপি।
রাকেশ রাস্তোগী বলেন, বাবার শেষ ইচ্ছা পূরণ করা আমাদের দায়িত্ব ছিল। আমার বোনেরা এমন কিছু করেছে, যা বাবার আত্মাকে শান্তি দেবে।
ঈদগাহ কমিটির হাসিন খান বলেন, দুই বোন সাম্প্রদায়িক ঐক্যের জীবন্ত উদাহরণ। ঈদগাহ কমিটি তাদের কাছে কৃতজ্ঞ। দুই বোন শিগগিরই তাদের কৃতকর্মের জন্য সম্মানিত হবেন।
আইনিউজ/এসডি
আইনিউজ ভিডিও
সিলেট বিভাগের সবচেয়ে বড় এ ঈদগাহে নামাজ পড়বে ১৬ হাজার মানুষ
শহরে বেদে নারীদের চাঁদাবাজি, তাদের লক্ষ্য নিরীহ পথচারী ও যাত্রী
অনুরাধা রায় ও তার শিক্ষার্থীদের কণ্ঠে মুগ্ধতা ছড়ানো ইসলামিক গজল
সৌদি আরবে মেয়েকে নির্যাতনের খবরে মায়ের আহাজারি-কান্না
- আইয়ুব খানের পদত্যাগের দিন আজ
- মাঙ্কিপক্স ঠেকাতে পুরুষদের সেক্স পার্টনার কমানোর পরামর্শ
- ভারতের স্বাধীনতা দিবস শনিবার
- টাই পরা বাদ দিয়ে জ্বালানি সাশ্রয় করতে চান স্পেনের প্রধানমন্ত্রী
- যুদ্ধবন্দী কারাগারে বোমা হামলা, পরস্পরকে দোষছে রাশিয়া-ইউক্রেন
- সুখবর! অক্সফোর্ডের তৃতীয় ট্রায়ালও সফল, ভ্যাকসিন আসছে জুলাইতেই
- চীনা ভূখণ্ডে ভারতীয় সেনাবাহিনীর প্রবেশ
- আবারও মক্কায় কালো পাথর স্পর্শ-চুম্বনের সুযোগ পাচ্ছেন মুসল্লিরা
- টাইমস স্কোয়ারে ‘ট্রাম্প ডেথ ক্লক’
- পঙ্গপাল না মেরে বিক্রি করে আয় করছেন কৃষকরা!