নিজস্ব প্রতিবেদক
সিনহা হত্যা
চার পুলিশ ও তিন সাক্ষীকে আজকেও রিমান্ডে নেয়নি র্যাব
ফাইল ছবি
অবসরপ্রাপ্ত মেজর সিনহা মোহাম্মদ রাশেদ খান হত্যা মামলায় রিমান্ড মঞ্জুর হওয়া চার পুলিশ সদস্য ও তিন সাক্ষীকে জিজ্ঞাসাবাদ করার জন্য আজ বৃহস্পতিবারও হেফাজতে নেয়নি র্যাব।
কক্সবাজার জেলা কারাগারের জেল সুপার মোকাম্মেল হক ডেইলি বাংলাদেশকে জানান, আসামিদের হেফাজতে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করার জন্য র্যাবের একটি দল আজ বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে কারাগারে আসেন। জেল কর্তৃপক্ষ তাদের র্যাব হেফাজতে দেয়ার জন্য সব প্রস্তুতিও সম্পন্ন করে। কিন্তু পরে র্যাবের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নির্দেশে তা বাতিল করা হয়। পরে বেলা সোয়া ১১টার দিকে র্যাবের গাড়ি বহরটি কারাগার থেকে বেরিয়ে যায়।
আসামিরা হলেন- এএসআই লিটন মিয়া, কনস্টেবল সাফানুর করিম, কনস্টেবল কামাল হোসেন, কনস্টেবল আবদুল্লাহ আল মামুন এবং পুলিশের করা মামলার তিন সাক্ষী নুরুল আমিন, নিজাম উদ্দিন ও মো. আয়াছ।
র্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক ল্যাফটেনেন্ট কর্নেল আশিক বিল্লাহ জানান, তদন্ত কর্মকর্তারাই আসামিদের আরো পরে রিমান্ডে নিতে চান। তাই যেকোনো সময় তাদের নিয়ে যাওয়া হবে। এই সাতজনের রিমান্ড শেষে অপর তিন আসামি- প্রদীপ কুমার দাশ, লিয়াকত ও নন্দ দুলাল রক্ষিতকে রিমান্ডে নেয়া হবে।
এর আগে, এএসআই লিটন মিয়া, কনস্টেবল সাফানুর করিম, কনস্টেবল কামাল হোসেন, কনস্টেবল আবদুল্লাহ আল মামুনসহ চার পুলিশ সদস্যকে কক্সবাজার জেলা কারাগার ফটকে দুই দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করলে তাদের জিজ্ঞাসাবাদ করে র্যাব। একইদিন টেকনাফ বাহারছড়া পুলিশ ফাঁড়ির বরখাস্ত হওয়া ইন্সপেক্টর লিয়াকত আলী, বরখাস্ত ওসি প্রদীপ কুমার দাশ এবং এসআই নন্দ দুলাল রক্ষিতকে সাতদিনের রিমান্ড মঞ্জুর করা হলেও তাদের এখনো জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করেনি র্যাব।
- কাল থেকে যেসব শাখায় পাওয়া যাবে নতুন টাকার নোট
- 'জাতীয় মুক্তি মঞ্চ' গঠনের ঘোষণা
- এক বছরেই শক্তি, ক্ষিপ্রতা জৌলুস হারিয়ে 'হীরা' এখন বৃদ্ধ মৃত্যুপথযাত্রী
- ওয়াহিদ সরদার: গাছ বাঁচাতে লড়ে যাওয়া এক সৈনিক
- এবার ভাইরাস বিরোধী মাস্ক বানিয়ে বিশ্বকে তাক লাগিয়ে দিলো বাংলাদেশ
- ভারতবর্ষে মুসলিম শাসনের ইতিকথা (প্রথম পর্ব)
- মায়েরখাবারের জন্য ভিক্ষা করছে শিশু
- ২৫ কেজি স্বর্ণ বিক্রি করল বাংলাদেশ ব্যাংক
- ঈদে মিলাদুন্নবী ২০২৩ কত তারিখ
- তালিকা হবে রাজাকারদের